জল না বিষ পান করছেন এলাকার মানুষ।এলাকায় আর্সেনিক মুক্ত পানীয় জলের ব্যবস্থা নেই।টিউবওয়েল জল থেকে আয়রন পরছে।সেই আয়রন জলই ফিল্টার করে খেতে হচ্ছে এলাকার মানুষদের।বালির মধ্যে জল রাখা হচ্ছে।সেই জল ফিল্টার করে অন্য পাত্রে রেখে তারপর সেই জল খাচ্ছেন এলাকার মানুষ।তবে যে বালির মধ্যে জল ডালা হচ্ছে সেই সাদা বালি লাল হয়ে যাচ্ছে।এই সমস্যা দীর্ঘদিনের এখনো পর্যন্ত কোন সুরাহা হয়নি।এমনই ছবি দেখা গেল মালদা (Malda) কালিয়াচক এক নম্বর ব্লকের সিলামপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের খালতীপুর সহ আরো বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে।

স্থানীয় সূত্রে খবর, টিউবওয়েল থেকে জল পড়ার বদলে তা দিয়ে পড়ছে আয়রন।এলাকায় নেই আর্সেনিক মুক্ত পানীয় জলের ব্যবস্থা।যার কারণে টিউবওয়েলের সেই আয়রনযুক্ত জলই ফিল্টার করে খেতে হচ্ছে এলাকার মানুষদের।ফিল্টার করার জন্য বালির মধ্যে রাখা হচ্ছে ওই জল।এরপর বালি থেকে বেড়িয়ে আসা ওই জল রাখা হচ্ছে অন্য পাত্রে রেখে এবং তারপর সেই জল খাচ্ছেন এলাকার মানুষ। শুনলে অবাক হবেন, যে সাদা বালির মধ্যে ঢালা হচ্ছে টিউবওয়েলের জল, সেই সাদা বালি জলের কারণে লাল হয়ে যাচ্ছে।

যদিও,এই সমস্যা দীর্ঘদিনের এখন পর্যন্ত মেলেনি কোন সুরাহা। আর এই সমস্যার কারণে নানা রোগের শিকারও হচ্ছেন কালিয়াচক ১নং ব্লকের সিলামপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের খালতীপুর-সহ একাধিক এলাকা।ব্লক প্রশাসন থেকে জেলা প্রশাসক এমনকি পঞ্চায়েতকেও বহুবার জানানো হলেও, মেলেনি আর্সেনিক মুক্ত পানীয় জলের সুরাহা।যার জেরে এদিন এদিন ক্ষোভ উগরে দিলেন এলাকার মানুষ জন।

 

আরো পড়ুন:Kakoli Ghosh Dastidarওয়াশিং মেশিন পার্টির বিদায় আসন্ন, বিজেপিকে কড়া হুঁশিয়ারী কাকলি ঘোষ দস্তিদারের