প্রথম বাতিল প্রতিযোগী হিসেবে শ্রীজিতা দে বেরিয়ে গেলেও এই মুহূর্তে বিগ বস এর এই সিজনে যাকে নিয়ে সবচেয়ে বেশি চর্চা হয়েছে তিনি হলেন সাজিদ খান (Sajid Khan) । প্রসঙ্গত, বেশ কয়েকদিন ধরেই তিনি শিরোনামে আছেন যৌন হেনস্থার অভিযোগে । এইজন্য শোতে তার অংশগ্রহণকে কেন্দ্র করে বিতর্ক শুরু হয়। প্রশ্ন ওঠে শো-য়ের নির্মাতাদের বিরুদ্ধে প্রশ্ন করা হয় সালমান খানকেও। প্রায় নয় জন নায়িকার যৌন নিগ্রহের দায় পড়েছে সাজিদ খানের উপর।
সাজিদ খানের (Sajid Khan) সঙ্গে সম্পর্ক ছিল অভিনেত্রী গৌহার খানের , তবে শেষ মুহূর্তে এসে ভেঙে যায় তাদের সম্পর্ক। তাই নিয়ে মুখ খুলেছিলেন সাজিদ খান। সম্প্রতি সেই ভিডিও ভাইরাল হয়েছে ; বিবাহ ভেঙে যাওয়ার কারণ হিসেবে, সেই ভিডিওতে সাজিদ খান বলছেন, ” ওই সময় আমার ক্যারেক্টার ঢিলা ছিল ।আমি অনেক মেয়েদেরকে নিয়ে ঘুরতাম, মিথ্যে বলতাম। তবে হ্যাঁ আমি কখনো খারাপ আচরণ করিনি। তবে সব মেয়েদের আই লাভ ইউ আর উইল ইউ ম্যারি মি বলে বেড়াতাম। ” পরিচালকের কথা অনুযায়ী, তিনি যদি বিয়ে করতেন তাহলে তার ৩৫০ বারও বিয়ে হয়ে যেতে পারত। তার মতে প্রেমের সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য বন্ধুত্বই হলো আসল। সাজিদ খানের মতে, মেয়েরা এখন অনেক বেশি আত্মনির্ভর আর তাই জন্যই বেশিরভাগ বিয়েই ভেঙে যাচ্ছে। তবে তার এই চিন্তাভাবনার সাথে অনেকেই একমত হতে পারেননি ।
২০১৮ সালেই প্রথম বিতর্ক হয়েছিল সাজিদ খানকে (Sajid Khan) কেন্দ্র করে। তখনই তার বিরুদ্ধে ওঠে যৌন হেনস্তার অভিযোগ। তারপর একের পর এক অভিযোগ আসতে থাকে। শেষ পর্যন্ত ইন্ডাস্ট্রিতে আর কখনো কাজ করতে দেখা যায়নি তাকে ।তারপর অনেক দিন বাদে এই বিগ বস এর শোতে অংশগ্রহণ করেছেন এই পরিচালক। তার অংশগ্রহণের পর থেকে বিগ বস এখন বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে।
আরও পড়ুন :Urvashi Rautela: এবার ইরানিয়ান মহিলাদের সমর্থনে নিজের চুল করলেন উর্বশী রাউটেলা