সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রীর (CM) প্রশংসা করেছিলেন প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। বলেছিলেন, মমতাজিকে ১৯৯০ সালের ১৬ অগাস্ট সিপিএম মারল।
সেই সময় কেন্দ্রে বামেদের সমর্থনেই ছিল ভিপি সিংয়ের সরকার। সেই সরকারের অংশীদার ছিলেন ধনখড়। তাঁর খারাপ লেগেছিল এই ঘটনা।
তাই সিপিএম না চাইতেও তিনি দেখতে এসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এমনটাই জানিয়েছিলেন জগদীপ ধনখড়।
তিনি এই স্মৃতিচারণা করেছিলেন তৃণমূলের আট সদস্যের প্রতিনিধি দলের কাছে। সেই প্রতিনিধি দলে ছিলেন, ব্রাত্য বসু, তাপস রায়, শশী পাঁজা, কুনাল ঘোষ প্রমুখ।
ওই দিন তিনি বলেছিলেন, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর দুটি সত্তা। ব্যক্তিগতভাবে তিনি আন্তরিক কিন্তু রাজনৈতিকভাবে তিনি না কি তাঁর কথা শোনেন না।
সম্প্রতি তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ জল্পনা বাড়িয়েছেন তৃণমূলের অবস্থান নিয়ে। উপরাষ্ট্রপতি পদে তৃণমূলের অবস্থান কী হবে, প্রসঙ্গে
বলেছেন, আগামী ২১ জুলাই শহিদ দিবসের পরে বিকেল ৪ টায় মুখ্যমন্ত্রী বৈঠক করবেন দলের সঙ্গে তারপরেই নেওয়া হবে সিদ্ধান্ত।
তিনি আরও বলেছেন, জগদীপ ধনখড় আদি বিজেপি নন। আর এতেই বেড়েছে জল্পনা।
অন্যদিকে, রাজ্যপাল থাকার সময় রাজভবনে আটকে ছিল একাধিক বিল। মুখ্যমন্ত্রীর (CM) অভিযোগ ছিল, এই কারণেই করা যায়নি হাওড়া পুর নিগমের ভোট।
একই অভিযোগ তুলেছিলেন বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়।
সূত্রের খবর, নয়া রাজ্যপাল পদে লা গণেশন শপথ নেওয়ার পরেই নির্বাচন সহ একাধিক বিল অনুমোদনের জন্য উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার।