ব্রণের (acne)সমস্যায় লবঙ্গ তেল দারুন কার্যকারী।জোজোবা তেল ( Jojoba Oil)-এ রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটিরিয়াল গুণ। এটি ব্রণর সমস্যা থেকে আপনার মুক্তি দিতে পারে। ব্রণের নিরাময়ে জোজোবা তেল, অ্যালোভেরা জেল ও টি ট্রি তেল একসাথে মিশিয়ে ব্রণের ওপর লাগান। তবে বেশি লবঙ্গ তেল ব্যবহার করবেন না।

 

ব্রণ প্রতিরোধে চন্দন( sandalwood)এন্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে ।চন্দনের তেলে অ্যান্টিসেপটিক তত্ত্ব থাকে বলেই তা ব্রণ নিরাময়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। অ্যালার্জি বা চুলকানি নিয়ন্ত্রণেও এর ব্যবহার হয়। সামান্য হলুদ, কর্পূর আর চন্দন মিক্স করে মুখে সারা রাত লাগিয়ে রাখলে ব্ল্যাকহেড আর ব্রণর সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

 

 

সকালে উঠে খালি পেটে বেশ খানিকটা করে কাঁচা হলুদ( Raw turmeric:)নিয়ম করে খান।কাঁচা হলুদ শুধু ব্রণই দূর করে না, তার সাথে ব্রণের দাগ এবং লোমকূপ থেকে তেল বের হওয়ার পরিমাণও কমিয়ে দেয়।হলুদে থাকা কারকিউমিনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট গুণ ত্বককে বয়সের ছাপ থেকে বাঁচায়।

 

 

যাদের ত্বক খুব সেনসিটিভ ও মুখে ব্রণের সমস্যায় ভুগছেন। তারা গ্রিন টি ( Green tea)টোনার ব্যবহার করতে পারেন, চমৎকার কাজ করে। গরম পানিতে গ্রিন টি আধঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে ঠাণ্ডা করে ছেঁকে রাখুন। এটি টোনার হিসেবে ব্যবহার করুন। যাদের সেনসিটিভ স্কিন এবং যাদের অনেক ব্রণ সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য গ্রিন টি অনেক উপকারী। রোজ রাতে ঘুমানোর আগে গ্রিন টি টোনার ব্যবহার করবেন।

 

ব্রণের দাগ( acne scars)ও খসখসে ভাব দূর করতে নিয়মিত গোলাপফুলের পাঁপড়ির সঙ্গে মধু মিশিয়ে মুখে লাগান। পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা গোলাপের পাঁপড়ি পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর এই পাঁপড়ি শিলপাটায় বেটে এর সঙ্গে চার টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার পানি দিয়ে মুখ ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।

Image source-google