আমরা সবাই জানি স্বাস্থ্যের জন্য কাঠ বাদাম কত উপকারিতা। কিন্তু আপনারা কি জানেন ত্বকের যত্নেও কাঠবাদাম কত টা কার্যকরী।কাঠ বাদামে আছে ভিটামিন ই । ভিটামিন ই ত্বকের জন্য অতান্ত কার্যকারী উপাদান। ত্বকের সতেজতা ধরে রাখতে তো কতকিছুই করি, কখনও ছুটে যাই পার্লারে।প্রাকৃতিক ভাবে উজ্জ্বল এবং লাবণ্যময় ত্বক পাওয়ার জন্য কাঠ বাদাম এর কোন বিকল্প নেই। আজকে জেনে নিন ঘরোয়া উপায়ে কাঠবাদাম ব্যবহার করার নিয়ম।
প্রথমে পরিমাণমত কাঠবাদাম( Almond)পিষে গুঁড়ো করে একটি পাত্রে এক চা চামচ কাঠ বাদাম নিয়ে নিতে হবে। এর ভিতর এক চা চামচ গুড়ো দুধ এবং এক চা চামচ মধু দিয়ে দিয়ে ভালোভাবে মিশয়ে একটি পেস্ট তৈরী করুন দিয়ে পেস্টটি ঘাড়ের পাশে ও পেছনে ভালো করে লাগাতে হবে।ত্বকের জন্য অত্যাবশ্যকীয় ভিটামিন আছে কাঠ বাদামে। এছাড়াও আরো কিছু পুষ্টি উপাদান আছে যা ত্বকের কালচেভাব দূর করতে সাহায্য করে।
কাঠবাদামের ( Almond)ভিটামিন ই ত্বকের রুক্ষতা ও শুষ্কতা দূর করতে বেশ কার্যকরী। ত্বকের জন্য প্রাকৃতিক ময়েসচারাইজার হিসেবে কাজ করে কাঠবাদামের দুধ। কাঠবাদাম বেটে নিয়ে চিপে এর দুধ বের করা যায় সহজেই। এই দুধ সরাসরি ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বক মসৃণ, সুন্দর ও উজ্জ্বল হয়।
আমরা জানি কাঠ বাদামের( Almond) তেল হল প্রাকৃতিক ময়েশচারাইজার। এতে কোন কেমিক্যাল অথবা প্রিজেরভেটিভ নেই। ফলে এই তেল কে সিরাম হিসাবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। মুখ পরিষ্কার করে চোখ সহ ,পুরা মুখ ঘড়ির কাটার উলটো দিকে আপনে মাসাজ করুন। ফলাফল স্বরূপ নমনীয় এবং তুলতুলে ত্বক অতি সহজেই পাবেন। তাছাড়া এটি মুখের লোমগ্রন্থি বন্ধ করে না, তাই ব্রণ হবারও ভয় থাকে না।
কাঠ বাদামে আছে ভিটামিন ই । ভিটামিন ই ত্বকের জন্য অতান্ত কার্যকারী উপাদান। এটি ত্বক কে সূর্যের ক্ষতিকর রশনির হাত থেকে বাঁচায় এবং ত্বক কে ড্যামেজ এর হাত থেকে রক্ষা করে।তবে যাদের ত্বকে সান বার্ন আছে, তারা এটি থেকে পরিত্রাণ পেতে কাঠ বাদাম তেল ব্যবহার করতে পারেন।