মানিক (Manik Bhattacharya) আর দুর্নীতি যেন মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ হয়ে গেছে।
তদন্তে নেমে মানিক ভট্টাচার্যর(Manik Bhattacharya) বিরুদ্ধে রোজ নয়া তথ্য পাচ্ছে ইডি।
এবার জানা গেল পরীক্ষার আগেই ট্রেনিং সেন্টারে পৌঁছে যেত প্রশ্ন আর এই গোটা বিষয়টি জানতেন মানিক।
ইডি সূত্রে জানা গেছে শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে পৌঁছে যেত প্রশ্নপত্র তাও কিনা পরীক্ষার অনেক আগে।
এখন এই তথ্য নিয়ে নতুন করে তদন্ত করছেন ইডি আধিকারিকরা।
সবচেয়ে মারাত্মক বিষয় এই প্রশ্নফাঁসের বিষয়টিও মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya) জানতেন বলে অভিযোগ।
অন্যদিকে ইডির তরফে দেওয়া হলফনামাতেও বেশ কিছু দাবি করে বলা
হয়েছে নিয়োগ দুর্নীতির অন্যতম বড় মাথা মানিকই বিপুল পরিমাণ টাকা জমা পড়েছে তাঁর পরিবারের সদস্যদের অ্যাকাউন্টেও।
মানিক সহ তার পরিবারও কীভাবে এই দুর্নীতিতে যুক্ত তা স্পষ্ট ভাবে ইডি তাদের হলফনামাতে তুলে ধরেছে।
দীর্ঘ ১০ বছর প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি পদে থাকাকালীন ৫৮ হাজার শূন্যপদে নিয়োগ হয়েছে মানিকের বদান্যতায়।