এতে আছে প্রদাহরোধী ও জীবাণুনাশক উপাদান। যা ‘অ্যাস্ট্রিনজান্ট’য়ের মতো কাজ করে লোমকূপ ছোট করতে সাহায্য করে। পর্যাপ্ত পরিমাণ চন্দন দুধে মিশিয়ে নিন। এতে সামান্য কর্পূর মেশান। মিশ্রণটি সারা রাত ব্রণের উপর লাগিয়ে রাখুন। ঠাণ্ডা মাস্ক তৈর করতে চাইলে চন্দনের সঙ্গে গোলাপ জল পারেন। মিশ্রণটি ব্রণের উপর লাগিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।

 

আমারে কোনো না কোনো কারণে বাড়ি থেকে বের হতেই হয় যার ফলে দূষণ ধুলো বালি বা মেকআপের অবশিষ্ট অংশ আপনার ত্বকের রন্ধ্রে জমা হতে শুরু করে। যার জন্য ত্বক থেকে সিবাম সিক্রেসন বন্ধ হয়ে যায়। লোমকূপ দূর করতে মুলতানি মাটির গুড়া এক চা চামচ এবং হাফ চা চামচ চারকোল গুড়া মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে ব্যবহার করতে। সফটওয়্যার থেকে দুদিন ব্যবহার করুন। সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

 

টোনার (Toner)লোমকূপ আর আন্তকোষীয় দৃঢ়তা বাড়ায়। এতে করে বাইরের দূষণ থেকে ত্বক রক্ষা পায়। মুখ ধোয়ার পানিতে যে ক্লোরিন আর মিনারেল থাকে, তা অপসারণ করে ত্বককে রক্ষা করে। অনেক সময় বাইরে ধুলোবালিতে রোমছিদ্রে নতুন করে ধুলোময়লা ঢোকার আশঙ্কা থেকে যায়। টোনারে তুলো ভিজিয়ে মুখ মুছে নিলে রোমছিদ্রের মুখ ফের সংকুচিত হয়ে বন্ধ হয়ে যায়, ফলে ত্বক দীর্ঘসময় পরিষ্কার থাকে।

 

যারা প্রতিদিন বাইরে যান তাদের ত্বকে প্রচুর ধুলা লাগে আর ত্বকের ভাজে ভাজে এসব ধুলা জমে ত্বকের রঙ ও ত্বকের গুণগত মান দুটোই নষ্ট করে। ধুলা আপনার লোমকূপের মাধ্যমে টিস্যুতে জমা হয়ে ত্বকে অক্সিজেন প্রবেশে বাধা দেয়। এই সমস্যা দূর করতে অতি সহজ উপায় হল দুধের মধ্যে এক চিমটি লবণ আর লেবুর রস মিশিয়ে ত্বকে লাগান আর শুকিয়ে যাবার পর ধুয়ে ফেলুন। দুধ ত্বক উজ্জ্বল আর দাগহীন করতে যুগ যুগ ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

 

Image source-google