আর্জিনিন আমাদের শরীরের অতিপ্রয়োজনীয় অ্যামাইনো অ্যাসিডগুলোর মধ্যে অন্যতম। চুলের জন্য তো খুবই ভাল। চুল ঘন, চকচকে এবং মজবুত রাখতে, স্ক্যাল্পে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখতে কিংবা চুলের গ্রোথ( Hair growth)স্বাভাবিক রাখতে এই অ্যামাইনো অ্যাসিড খুব উপকারী। তরমুজে রয়েছে সাইট্রুলিন যা, এই অ্যামাইনো অ্যাসিডকে শরীরে শোষিত হতে সাহায্য করে। ফলে চুলের স্বাস্থ্যের জন্যও এই ফল কার্যকরী। প্রতিদিন ডায়েটে তরমুজ রাখুন। উপকার পাবেন।

 

 

ক্যাস্টর অয়েল এ আছে চুলের গ্রোথ ( Hair growth)আর চুল সোজা করার গুনাগুণ। এই তেল চুলের স্কাল্পে ভালো ভাবে ম্যাসাজ করুন, তারপর চিরুনি দিয়ে চুল বরাবর আঁচড়াতে থাকুন। যখন চুল আঁচড়াবেন তখন ব্লো ড্রাই করুন হাই হিটে। ব্লো ড্রাই করার পর চুলে যেন তেলতেলে ভাব না থাকে, চুল হতে হবে শুষ্ক। তারপর একটি ভেজা তোয়ালে দিয়ে চুল জড়িয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা ধরে। এটা চুলকে অতিরিক্ত হিট থেকে রক্ষা করবে আর স্ট্রেইটনেস বজায় থাকবে।

 

ভৃঙ্গরাজকে (False daisy)বলা যায় চুলের রাজা। চুলের সমস্ত রকম সমস্যা সমাধানে এটি সবরকম কাজে লাগে। শুধু চুলের গ্রোথ ঘটায় না, সাথে চুল পড়া তো কমায়ই এবং চুলের অকালপক্কতাও সুন্দরভাবে নিয়ন্ত্রণ করে। এটা সঠিক ভাবে ঘুমোতেও সাহায্য করে।

 

 

ফলের মধ্যে( Fruit)আমলকীতে(Amla ) আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, যা কোলাজেন প্রোটিন উৎপাদন করে। কোলাজেন স্ক্যাল্পের ডেড স্কিন সেলসকে সরিয়ে ফেলে ফলে চুল পড়া বন্ধ হয়।আমলকির রস মাথার ত্বক এবং চুলে লাগাতে পারেন। প্রথমে আমলকির রস নিয়ে মাথার ত্বকে ভালভাবে লাগিয়ে আঙুলের সাহায্যে দশ মিনিট মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করুন। এরপর আধঘণ্টা রেখে তারপর হালকা শ্যাম্পু ব্যবহার করে ভালভাবে মাথা ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুই-তিন বার এটি করতে পারেন। খুশকির সমস্যা কমে যাবে।

 

Image source-google