মানুষ মাত্রই সুন্দরের পূজারী। একটি সুন্দর দাগ হীণ ত্বক কে না চায়! বাংলায় একটি প্রবাদ আছে,” আগে দর্শণধারী পরে গুন বিচারী”। অর্থাৎ যে কোন কিছু যদি দেখতে ভালো না লাগে তাহলে আকর্ষণ ও কমে যায়। বিভিন্ন উপাদান দিয়ে রুপ চর্চা করা হয়। এবং এর মধ্যে অন্যতম হলো ঘি(skincare with ghee)। ঘিয়ের রয়ছে বহু উপকারিতা। আর আমাদের আজকের বিষয় হলো কিভাবে ঘি এর সাহায্যে আমরা দীপ্তিময় সৌন্দর্যের অধিকারী হতে পারি তার কিছু ঘরোয়া টিপস। যেগুলো আপনিও ট্রাই করতে পারেন কোন ঝামেলা ছাড়াই!
অ্যান্টি-অ্যাজিং বা ত্বকে বয়সের ছাপ কমিয়ে দেয ঘি। নিয়মিত ঘি খাবার পাশাপাশি কাঁচা দুধে ঘি(skincare with ghee) আর কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্ট মুখে লাগিয়ে ত্রিশ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে তিনদিন এই পেস্টটি লাগালে চেহারায় বয়সের ছাপ আসবে না কখনোই, ত্বকও বুড়িয়ে যাবে না।
ডার্ক সার্কেলস, রিঙ্কেলস, চোখের ফোলা ভাব – এসবের জন্য ঘি কিন্তু আই ক্রিম বা আই সিরামের কাজটাও করে। ঘুমানোর আগে হাতে সামান্য ঘি নিয়ে চোখের উপরে ও চারপাশের অংশে ম্যাসাজ করুন। দেখবেন রিল্যাক্স লাগবে। সাথে পালাবে ডার্ক সার্কেলস আর রিঙ্কেলসও।
রাতে ঘুমোবার আগে মুখের ত্বক পরিষ্কার করে নিন। সামান্য পরিমানে ঘি(skincare with ghee) নিয়ে আলতো হাতে পুরো মুখে ম্যাসাজ করে লাগিয়ে নিন। এটি ত্বকের জন্য ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করবে। অল্প পরিমানে লাগালে এটি সারা রাতের জন্য রেখে দিতে পারেন ত্বকে। বেশি পরিমানে লাগালে আধ ঘন্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন।
Image source : Google