ইতিমধ্যেই গরমকাল চলে এসছে। আমাদের কমবেশি সবাইকেই বেরোতে হয় এই কাঠফাটা রোদে। সে চাকরির জন্য হোক, পড়াশোনা কিংবা বাড়ির কাজে। আজকার নিজের সৌন্দর্য তুলে ধরতে আমরা বিভিন্ন রকম কেমিক্যাল প্রোডাক্ট ব্যবহার করি। কিন্তু আমার জানিও না অজান্তে আমরা নিজেদের কত ক্ষতি করছি। ফল কিছুই পাচ্ছেন না। এছাড়াও আস্তে আস্তে আমাদের মুখের জেল্লা কমে যাচ্ছে। ত্বক রুক্ষ, শুস্ক এবং ত্বকে উজ্জ্বলতা হারিয়ে যাচ্ছে । আজকে জেনে নিন রুক্ষ ত্বকের(Dry skin)সমস্যা থেকে মুক্তির উপায়।

কাঠবাদামের ( Almond)ভিটামিন ই ত্বকের রুক্ষতা ও শুষ্কতা দূর করতে বেশ কার্যকরী। ত্বকের জন্য প্রাকৃতিক ময়েসচারাইজার হিসেবে কাজ করে কাঠবাদামের দুধ। কাঠবাদাম বেটে নিয়ে চিপে এর দুধ বের করা যায় সহজেই। এই দুধ সরাসরি ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বক মসৃণ, সুন্দর ও উজ্জ্বল হয়

এই গরমে আমারে মুখ রুক্ষ শুষ্ক এবং মুখের উজ্জ্বলতা কমে যায়।ত্বকের জেল্লা ফেরাতে কাঁচা দুধ অনেক উপকারী।কাঁচা দুধের  ভিটামিন ডি কোলাজেনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে ত্বক কে ফ্রিরেডিকেল এর হাত থেকে রক্ষা করে এবং প্রিমেচিউর এজিং হতে দেয় না। কাঁচা দুধে ভিটামিন b12 আছে যা ত্বক কে দাগ মুক্ত করে।কাঁচা দুধের সঙ্গে বেসন এবং হলুদ গুঁড়ো মিক্সড করে মুখে প্যাক লাগালে মুখের উজ্জলতা(Glowing face ) বৃদ্ধি করে।

অনেক সময় ত্বক শুষ্ক ও রুক্ষ (Dry skin)হয়ে যায়।কিছু কিছু টোনার ত্বক পরিষ্কার ও টানটান করা ছাড়াও ত্বকে আর্দ্রতা ধরে রাখতে পারে। তা ছাড়া মুখে টোনারে ভেজানো তুলো বুলিয়ে নিলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বজায় থাকে।

দুধের সর (Milk cream)ত্বকের রুক্ষ(Dry skin), শুষ্ক ভাব দূর করে আর্দ্রতা ফেরায়। অর্থাৎ ত্বকের ময়শ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে দুধের সর বা মালাই। শুধু যে ত্বকের রুক্ষ, শুষ্ক ভাব দূর করে ত্বক নরম করে তা কিন্তু নয়। দুধের সর দিয়ে মুখে ম্যাসাজ করলে স্কিনের গঠনও ঠিক থাকে।

Image source -google