একজন রমনির সবচেয়ে পছন্দের জিনিস হলো তার চুল।(hair )কোন নারী চায় না সুন্দর লম্বা আর ঘন চুল! কিন্তু বাস্তবে বদলে যাওয়া এই আবহাওয়া, পরিবেশের দূষণ, অভ্যন্তরীণ নানা সমস্যার কারণে চুল উঠে যাওয়া যেন অভ্যাস হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু ঘরোয়া পদ্ধতিতে কিছু উপায় অবলম্বন করলেই পেতে পারেন ঘন এবং মজবুত চুল। আজকে জেনে নিন চুল ঘন ও মজবুত করার কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি।

 

পেঁয়াজের রস চুলের (hair )গোড়ায় প্রয়োজনীয় নানা পুষ্টির জোগান দেয় এবং স্ক্যাল্পের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে।প্রথমে যা করতে হবে তাহলো পিয়াজ গুলিকে ভালো হবে ছাড়িয়ে কেটে পরিষ্কার করে ব্লেন্ডারে পেস্ট করে একটা পরিস্কার কাপড় দিয়ে রসটা পুরো বার করে নিতে হবে তারপর সামান্য পরিমান তাতে জল মিশিয়ে চুলে ত্বকে ভালো ভাবে লাগাতে হবে। ৩০ মিনিট লাগানোর পর সেটা শ্যাম্পু করে ধুয়ে নিতে হবে পিয়াজের রস যত সময় ধরে লাগানো যায় তত ভালো হয়। এ ভাবে নিয়মিত সপ্তাহে ৩ থেকে ৪ বার ব্যবহার করলে চুলের স্বাস্থ্যের উন্নতি হবে এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে।

 

 

মেথি একগ্লাস পানিতে রাতে ভিজিয়ে রেখে দিন এবং সকালে সকালে পানিটুকু ছেঁকে নিয়ে একগ্লাস মেথি ভেজানো জল খালি পেটে পান করুন। মেথিতে থাকা প্রোটিন ও নিকোটিনিক এসিড চুলকে ভেতর থেকে পুষ্টি জোগায় এবং চুল মজবুত করতে সাহায্য করে।

 

 

খুশকি থাকলেই চুল(hair ) পড়বে। তাই চুল মজবুত করতে এবং চুল পড়া বন্ধ করতে সবার প্রথমে খুশকি প্রতিরোধ করতে হবে।পাতিলেবুর রস খুশকি দূর করার একটা দারুন উপায়। পাতিলেবুর রস কেন্দ্রে মাথার স্ক্যাল্পে লাগান। পনেরো-কুড়ি মিনিট রাখার পর ধুয়ে ফেলুন। লেবু মধ্যে অ্যাসিড ফাঙ্গাস বিনষ্ট করতে অনেক কার্যকারী । সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহার করুন। খুশকি থেকে মুক্তি পাবেন। শাটের চুল পড়া বন্ধ হবে এবং চুল মজবুত হবে।

 

 

আপেল সাইডার ভিনেগারের সঙ্গে জল ও অ্যালোভেরা জেল মেশান। তারপর এই মিশ্রণটি মাথার ত্বকে ভালো করে লাগান। আধ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে এটি চুলে রেখে দিন। এরপর মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। এটি চুল পড়া বন্ধ করে এবং চুল(hair ) দ্রুত লম্বা এবং মজবুত হবে।

 

Image source -Google