রীতিমতো কবরস্থানের পরিণত হয়েছে বগটুই (Bugatui) গ্রাম। আর এমন পরিস্থিতিতে প্রতিদিনই এক এক করে তথ্য উঠে আসছে। তেমনি এই গণহত্যাকাণ্ডে এবার এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এলো।

মূলত এই হত্যাকাণ্ডে প্রথম থেকেই নাম জড়িয়েছে আনারুলের।এবার জানা যাচ্ছে বগটুই (Bugatui) গ্রামে মানুষ পুড়ে খাক হওয়ার আগে ও পরে রামপুরহাট-কাণ্ডে মূল অভিযুক্ত এবং ধৃত আজাদ চৌধুরীর সঙ্গে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি আনারুল হোসেনের ফোনে কথা হয়েছিল বলেই গোয়েন্দা সূত্রে দাবি।ওই সূত্রে খবর, আগুন লাগিয়ে হত্যার আগে তো বটেই, দু’জনের কথা হয়েছিল ঘটনার ঠিক পরেও। শুধু তা-ই নয়, ওই ঘটনায় জেলার আরও এক প্রভাবশালী তৃণমূল নেতার নাম উঠে এসেছে। তাঁর সঙ্গেও ধৃতদের যোগাযোগের স্পষ্ট প্রমাণ মিলেছে বলে গোয়েন্দাদের একাংশের দাবি।

ইতিমধ্যেই রামপুরহাটের বগটুই হত্যাকাণ্ডে ধৃত তৃণমূল নেতা আনারুল হোসেন-সহ ১২ জনকে রামপুরহাট থানায় আটক করা হয়েছে। সূত্রের খবর, শনিবার থানায় গিয়ে কেস ডায়েরি ও মামলা সংক্রান্ত সমস্ত নথি সংগ্রহ করবে সিবিআই। তদন্তে যে সমস্ত তথ্য উঠে এসেছে, তা সিটের তরফে সিবিআইকে জানানো হবে। পাশাপাশি, ধৃতদের বয়ানও নিতে পারে সিবিআই। রামপুরহাট হত্যাকাণ্ডে এখনও পর্যন্ত ২২ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।এফআইআরে নাম থাকা আরও ৭০ জন পলাতক।

 

আরো পড়ুন:Strike : কেন্দ্রীয় সরকারের ধর্মঘটে রাজ্য সচল রাখতে তৎপর নবান্ন