শনিবার ভোটগ্রহণ (Vote) চলছে রাজ্যের চার জেলার চার পুরসভায়। বিধাননগর, শিলিগুড়ি, চন্দননগর ও আসানসোল—এই চার পুরসভায় ভোটপর্ব শান্তিপূর্ণ রাখতে কড়া হয়েছে নিরাপত্তা।
সবমিলিয়ে নিরাপত্তায় রয়েছে ন’হাজার রাজ্য পুলিশ। ১০০ শতাংশ বুথেই রয়েছে সিসিটিভি।
ভোটের শুরুতেই ভুয়ো ভোটারের অভিযোগ তুললেন বিধাননগর পুরসভার ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী দেবাশিস জানা।
তাঁর অভিযোগ, বিএফ কমিউনিটি সেন্টারে ভোটের লাইনে একজনকে সন্দেহ হয়। ভোটার কার্ড দেখাতে বললে, তা দেখাতে পারেননি। বাবার নাম বলতে পারছিলেন না।
তাড়া করলে লাইন ছেড়ে পালিয়ে যান ওই ব্যক্তি। বিজেপি প্রার্থীর অভিযোগ, বহিরাগত জমায়েত করে ভোট লুঠ করতে
চাইছেতৃণমূল। এই ওয়ার্ডে তৃণমূল প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন সব্যসাচী দত্ত।
এজেন্টদের বুথে বসতে না দেওয়ার এবং ভয় দেখানোর অভিযোগ উঠল বিধাননগর পুরসভার একাধিক ওয়ার্ডে।
৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী বিশ্বনাথ পাঁজা এবং ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী এমন অভিযোগ তুলেছেন।
আরও পড়ুন : TMC : দলের অন্দরের টানাপোড়েনে, শনিবার মমতার বৈঠক
ভোট (Vote) শুরু হতেই বিধাননগর পুরসভার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে ইভিএম-এর সঙ্গে যুক্ত আরও একটি যন্ত্র বদলের অভিযোগ তোলেন বিজেপি প্রার্থী সুনীতা ঘোষ।
ভোটগ্রহণ বন্ধ করার দাবি তোলেন তিনি। ভোট বন্ধ করে দিতে হয়। কিছুক্ষণ পর শুরু হয় ভোটগ্রহণ।
আসানসোলে বিজেপি এজেন্টদের বুথে বসতে না দেওয়ার অভিযোগ তুললেন বিজেপি নেতা জিতেন্দ্র তিওয়ারি। আসানসোলকে অবহেলা করারও অভিযোগ করেছেন প্রাক্তন মেয়র।
ভোট শুরু হতেই ইভিএম বিকলের অভিযোগ উঠল করেছে। শিলিগুড়ির ১২ নম্বর ওয়ার্ডে ইভিএম বিকলের খবর পাওয়া যায়।
ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ করলেন শিলিগুড়ি কর্পোরেশনের ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে নির্দল প্রার্থী বিকাশ সরকার। এই পুরসভায় মোট আসন সংখ্যা ৪৭।