এবার ব্রণ দূর করুন রাতারাতি ঘরে থাকা একটি মাত্র উপাদান দিয়ে যেমন হচ্ছে হলুদ।হলুদের (skincare) ব্যবহার যুগ যুগ ধরে হয়ে আসছে। হলুদে আছে হাজারো ঔষুধি গুনাগুন। রূপ চর্চার জন্য হলুদের খ্যাতি যুগ যুগ ধরে। হলুদে আসছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়া যা ব্রণও কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও ধুতে আছে এতে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও পুষ্টিকর নানান উপাদান।ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখতে, ব্রণ কমিয়ে ত্বক টানটান করতে ও ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার হাত থেকে ত্বক সুরক্ষিত রাখতে হলুদ জুড়ি মেলা ভার।

হলুদের মুখের সবচেয়ে ভালো এবং সহজ মাস্কগুলির মধ্যে একটি হল এক-আধ চা চামচ হলুদের গুঁড়ো দুই থেকে তিন চা চামচ প্লেইন গ্রীক দই এবং এক ফোঁটা মধুর সাথে মিশিয়ে দেওয়া। এই উপাদানগুলিকে একত্রে একটি মসৃণ পেস্টে মিশিয়ে আপনার ত্বকে লাগান। আপনি এই মাস্কটি আধা ঘন্টা পর্যন্ত রেখে দিতে পারেন। তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে শুকিয়ে নিন।

 

লেবুর রস একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট। এটি ত্বকের স্বরকে আরও দূর করতেও সাহায্য করে, যা পুরানো ব্রণের দাগ কমাতে পারে। শুধু এক ভাগ লেবুর রসের সাথে এক ভাগ হলুদের গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। তারপর একটি মসৃণ পেস্ট তৈরি করতে দুটি উপাদান একসাথে নাড়ুন।পেস্টটি সরাসরি সমস্যাযুক্ত জায়গায় প্রয়োগ করে তুলার বল ব্যবহার করুন। এটি 15 মিনিটের জন্য রেখে দিন তারপর ঠাণ্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এবং শুকিয়ে যাবে।

 

হলুদ দিয়ে দুধ বানিয়ে খেতে পারেন । এটি ভেতর থেকে আপনার ব্রণ কমাতে সাহায্য করে ।হলুদ দুধ আপনার ত্বককে ভিতর থেকে নিরাময়ের পাশাপাশি হজমে সহায়তা করবে। আপনি যে কোনও ধরণের দুধ ব্যবহার করতে পারেন – এটি দুগ্ধজাত দুধ হতে হবে না।

 

নিমপাতা, হলুদ, (skincare)একসঙ্গে বেটে মুলতানি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন দিয়ে ব্রণের উপর লাগান এবং শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা জলদিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন করতে হবে। , হলুদ ব্রন প্রতিরোধে অনেক উপকারী।

 

Image source-google