সময়ের সাথে সাথে আমারে চোখের তলায় বলিরেখা বা রিংকেলস পড়তে শুরু করে।প্রতিদিনের অভ্যাস গুলির জন্য মুখে এই বয়সের ছাপ গুলি আরও বাড়তে পারে। চোখের নীচের বলিরেখা দেখা গেলে মুখের সার্বিক সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। অনেক সময় আমরা বাইরে থেকে বিভিন্ন রকম কেমিক্যালযুক্ত প্রোডাক্ট ক্রিম ব্যবহার করি কিন্তু এই সমস্ত জিনিস ব্যবহার না করে ব্যবহার করুন ঘরোয়া উপায় আর মনোযোগ দিন আপনার রোজকার অভ্যাস এর ওপর। দেখবেন বলিরেখা কম পড়বে।আসুন আমরা জেনে নিন এই উপায় গুলি।

 

 

মুখের উজ্জ্বলতা এবং বলিরেখা দূর করতে গোলাপ দিয়ে টোনার বাড়াতে পারেন ।আপনি নিজেই বাড়িতেই তৈরি করতে পারেন। গোলাপ ফুলের পাপড়ি জলে ভিজিয়ে রেখে তৈরি করা হয় গোলাপ জল।এটি প্রাকৃতিক টোনার (Toner)হিসেবে কাজ করে, যা চেহারার বলিরে।

 

লবঙ্গ ত্বকে অ্যান্টি অক্সিডেন্টসেরও কাজ করে, যা ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।বলিরেখা (Wrinkles treatment)কমাতে এই তেল (Clove Oil) ব্যবহার করা হয়। রোত রাজে ঘুমাতে যাওয়ার আগে লবঙ্গের তেল দিয়ে ম্যাসাজ করলে কাজ হয় ম্যাজিকের মতো। এই তেল (Clove Oil) দিয়ে ম্যাসাজ করলে ত্বক টানটান হয় এবং বলিরেখা দূর হয়।

 

বলিরেখা (Wrinkles treatment)দূর করতে স্টিম দারুন কাজ করে. মুখে স্টিম নেওয়ার একটা মূল উপকারিতা হল এটি প্রাকৃতিক এক্সফোলিয়েটর হিসেবে কাজ করে এবং ত্বকের মৃত কোষ দূর করে ভেতরের তরতাজা উজ্জ্বল ত্বক বের করে আনে। য়, এবং একসময়ে মুখে সূক্ষ্ম রেখা, বলিরেখা এবং অন্যান্য বয়সের ছাপ নিয়মিত মুখে স্টিম করা হলে তা কোমল এক্সফোলিয়েটরের মতো কাজ করে, এই পদ্ধতির প্রাকৃতিক অ্যান্টি-এজিং আপনার ত্বককে করে তোলে স্বাস্থ্যবান।

 

 

নারিকেল তেলে যে ফ্যাট থাকে তা ত্বকের পুষ্টিসাধন করে এবং বলিরেখা দূর করতে সক্ষম। নারিকেল তেল নিয়ে চোখের নীচে আস্তে আস্তে ম্যাসাজ করুন। এভাবে প্রতিদিন ১০ মিনিট করে ম্যাসাজ করুন। ঘুমানোর আগে চোখের নীচে নারিকেল তেল দিয়ে রাখুন, এতে করে সকালে উঠে আপনার ত্বক নরম ও কোমল হবে।

Image source-google