কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার বিরুদ্ধে ফের আদালতের (Abhishek) দ্বারস্থ হলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
তাঁর বিদেশ যাত্রার আবেদনে ইডি আপত্তি জানিয়েছে। সেই নির্দেশের
উপরই স্থগিতাশ চেয়েই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। আজ দুপুরেই শুনানি।
গরুপাচার কাণ্ডে তদন্ত করছে কেন্দ্রীয় সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট।
এই মামলায় তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় হলেন অন্যতম সাক্ষী।
ইতিমধ্যেই গোয়েন্দারের মুখোমুখি হয়েছেন তিনি। অভিষেক দাবি, আগামী ৩ থেকে ১০ জুন চোখের চিকিত্সা করাতে দুবাই যাবেন তিনি।
তাই এই সময়কালের মধ্যে যেন তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব না করে ইডি। এই মর্মেই ইডি-র কাছে চিঠি দিয়েছিলেন ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ।
কিন্তু, অভিষেকের (Abhishek) আর্জিতে আপত্তি জানিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। তাঁর বিদেশযাত্রার আবেদন নাকচ করা হয়েছে।
এরপরই ইডির আপত্তির বিরুদ্ধে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন অভিষেক। তাঁর বিদেশযাত্রায় ইডির নিষেধাজ্ঞার উপর স্থগিতাদেশ জারির জন্য আবেদন করেছেন তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড।
৫ বছর ৮ মাস আগে, অর্থাত্ ২০১৬ সালের ১৮ অক্টোবর বহরমপুর থেকে দলীয় কর্মসূচি সেরে কলকাতায় ফেরার পথে
দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়েতে বড়সড় দুর্ঘটনার কবলে পড়েছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই দুর্ঘটনাতেই তাঁর বাঁ চোখে গুরুতর আঘাত লেগেছিল।
একটি বেসরকারি হাসপাতালে অভিষেকের চোখে অস্ত্রোপচার করা হয়। অভিষেকের এই আঘাতকে ‘ষড়যন্ত্র’ বলে অভিযোগ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।