দিল্লি নিয়ে যাওয়া হয়েছে ধৃত (Anubrata) অনুব্রত মণ্ডলকে কিন্তু এখনও অর্থের বিষয়ে স্পষ্ট হতে পারেনি তারা। এই অবস্থায় বড় দাবি করল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা।
তারা জানিয়েছে অনুব্রতের দেহরক্ষী সেহগাল হোসেন তাঁর বিরুদ্ধে ‘যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ’ দিয়েছেন।
এখন অনুমান, এই দুজনকেও মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা হতে পারে।
পাচার কাণ্ডের টাকা কোথায় গেল তা জানতে ইতিমধ্যেই অনুব্রত কন্যা সুকন্যাকে দিল্লি তলব করেছে ইডি। বাবা-মেয়েকে একসঙ্গে বসিয়ে জেরা হতে পারে তা আগেই অনুমান করা হয়েছে।
অনুব্রতের মুখোমুখি বসিয়ে তাঁর হিসেবরক্ষক মণীশ কোঠারি-সহ গরু পাচার মামলার মোট ১২ জন সন্দেহভাজন ও সাক্ষীদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাইছে ইডি।
একই সঙ্গে সায়গলের বয়ানের ভিত্তিতেই অনুব্রতকে প্রশ্ন করবে তারা বলে জানা গিয়েছে।
আপাতত দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ কোর্টের নির্দেশে ১১ দিন ইডি হেফাজতে থাকবেন বীরভূমের এই তৃণমূল নেতা (Anubrata)। এই সময়টাই ভালোভাবে ব্যবহার করতে উদ্যোগী কেন্দ্রীয় সংস্থা।
গরু পাচারের টাকা কোথায় এই ইস্যু নিয়ে সিবিআই আগেই জানিয়েছিল যে, অনুব্রত কন্যা সুকন্যাও তাঁদের কিছুই জানাননি।
প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়েছেন এই বলে, যে টাকার ব্যাপার তাঁর বাবা এবং হিসেবরক্ষক জানেন। সেই সংক্রান্ত কিছু তথ্য পেতেই অনুব্রত কন্যা সুকন্যাকেও দিল্লিতে তলব করা হয়েছে।