টোনার আমাদের ত্বকের জন্য খুবই দরকার এটি আমাদের ত্বকের পিএইচ লেবের ঠিক রাখতে সাহায্য করেপ্রতিদিন সকালে উঠে এবং রাতে শুতে যাওয়ার আগে আপনি টোনার ব্যবহার (homemade skin toners)করতে পারেন। একইভাবে মেকআপ করার আগে ও মেকআপ তোলার পরেও আপনি টোনার লাগিয়ে নিতে পারেন। অবশ্যই মুখ পরিষ্কার করে তবেই টোনার লাগাবেন। তার জন্য একটি তুলোর প্যাডে পরিমাণ মতো টোনার নিয়ে মুখের ত্বকে বুলিয়ে নিন। আপনার মুখ থাকবে উজ্জ্বল ও সুন্দর। টোনার লাগানোর পর অবশ্যই আপনার ফেস সিরাম ও ময়শ্চারাইজার লাগিয়ে নেবেন।

 

মেথি(fenugreek) ত্বকের লাবন্য ফিরিয়ে আনতে ও উজ্জলতা বৃদ্ধিতে খুবই উপকারী।ব্রণের সমস্যা কমাতে এবং কালো দাগ কমাতে সাহায্য করে। তাছাড়া ত্বকের পোড়াভাব দূর করে উজ্জ্বলতা ফেরাতেও সহায়তা করে এই বীজ।মেথি টোনার হিসাবেও খুব ভালো কাজে দেয়। সারা রাত মেথি ভিজিয়ে রেখে সেই পানি স্প্রে বোতলে রেখে টোনার হিসাবে ব্যবহার করা যায়।

 

 

এন্টি এজিং এর জন্য বানানো টোনারের মত করেই কয়েকটি পেয়ারা পাতা( Guava leaves) পানিতে ফুটিয়ে নিতে হবে।ঠান্ডা করে স্প্রে বোতলে ভরে স্প্রে করলেই ভালো রেজাল্ট পাওয়া যাবে।এটি মুখে রিফ্রেশমেন্ট দিবে ও সতেজতা বাড়াবে। পেয়ারা পাতায় রয়েছে এলার্জি ব্লক করার উপাদান।

 

 

ত্বকের যত্নে টোনিংয়ের গুরুত্ব জানা আছে নিশ্চয়ই! দেড় কাপ গোলাপ জলের সঙ্গে এক কাপের চার ভাগের এক ভাগ গ্লিসারিন মিশিয়ে নিন। এবার মিশ্রণটি একটি বোতলে সংরক্ষণ করুন। প্রতিবার মুখ ধোয়ার পর এই টোনার মুখে লাগিয়ে নিন। এতে মুখ কোমল ও সুন্দর থাকবে।

 

গ্রিন টি সেনসিটিভ ত্বকের জন্য খুবই ভালো কাজ করে।গ্রিন টি টোনার হিসেবে চমৎকার কাজ করে। গরম পানিতে গ্রিন টি আধঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে ঠাণ্ডা করে ছেঁকে রাখুন। এটি টোনার হিসেবে ব্যবহার করুন। শশা ন্যাচারাল অ্যাসট্রিনজেন্ট ও টোনার। শুধু শশার রস মুখে ১৫ মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। শশার রসের সাথে গোলাপজলও মেশাতে পারেন।

 

Image source-google