পেঁয়াজের তেলে(hair growth oil)থাকা শক্তিশালী অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য মাথার ত্বককে সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সাহায্য করে।একটি প্যানে নারকেল তেল গরম করে কাটা পেঁয়াজ বা পেস্ট দিয়ে আগুনে জ্বাল দিন। কিছুক্ষণ ঠাণ্ডা হতে রাখুন। এরপরে, একটি চালুনি বা সুতির কাপড় দিয়ে এ তেলটি ছেঁকে নিন। পেঁয়াজের তেল প্রস্তুত। এ তেল এয়ার টাইট পাত্রে ৬ মাস পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে পারেন।

 

 

সপ্তাহে অন্তত দু’দিন চুলে অয়েল মেসেজ করা খুবই দরকার।নতুন চুল গজাতে ক্যাস্টর অয়েল (Castor oil)তারুন কার্যকারী। ১ টেবিল চামচ ক্যাস্টর অয়েলের সঙ্গে ২ টেবিল চামচ নারকেল তেল, ২ টেবিল চামচ আমন্ড তেল ভালো করে মিশিয়ে চুলের গোড়া ও স্ক্যাল্পে লাগান। হালকা গরম করে নিতে পারেন তেলের মিশ্রণটা। কম করে ১ ঘণ্টা রাখার পর শ্যাম্পু করে নিন। সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহার করবেন। দেখবেন নতুন চুল গজাচ্ছে।(hair growth oil)

 

 

রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে একটি পাত্রে নারকেল তেল, জোজোবা অয়েল (Jojoba oil)ও অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিন। ।তেলের ওই মিশ্রণকে প্রথমে ফুটিয়ে নিন। ফোটানোর সময় এতে কাঁচা আমলকির টুকরো ও কিছুটা লেবুর রস যোগ করুন। মৃদু উষ্ণ অবস্থায় চুলের গোড়ায় এই মিশ্রণ লাগান এক দিন অন্তর। সারা রাত মাথায় বেঁধে রাখুন।পরের দিন গরম জলে শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে নিন। শ্যাম্পুর পর কন্ডিশনার লাগাতে ভুলবেন না।এই সহজ উপায় অবলম্বন করলেই চুলের রুক্ষতা তো সরবেই, সঙ্গে চুল মজবুতও হবে।

 

ফ্যাটি অ্যাসিড ও ভিটামিন সমৃদ্ধ আমন্ড অয়েল চুল ভেঙে যাওয়া প্রতিরোধ করে। পাশাপাশি চুল করে জটহীন ও ঝলমলে।একটি পাত্রে পরিমাণ মতো আমন্ড অয়েল নিয়ে তাতে দুধ মেশান। মিশ্রণটি চুলে লাগান। ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে নিন। আমন্ড অয়েলে ভিটামিন ই আছে। যা চুলের পুষ্টি জোগাবে।

 

Image source-google