রাজস্থানের কৃষক পরিবারের সন্তান জগদীপ ধনকড়।অভিজ্ঞ আইনজীবীও তিনি বটে।এছাড়াও রাজনৈতিক দিক দিয়েও তিনি কতটা পারদর্শী তা আর বলার দরকার।আর সেই প্রাক্তন রাজ্যপালের দৌলতেই নাকি ভাইজান একসময় জেল থেকে মুক্তি পেয়েছিল।

সলমনের দুঃসময়ে নাকি তিনি পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, তাঁকে বাঁচিয়েছিলেন, তা ঘিরে হঠাত্‍ চর্চা শুরু বি টাউনে।ঠিক কি জানা যাচ্ছে?এই ঘটনার নেপথ্যে কাহিনী জানতে হলে চলে যেতে হবে বেশ কয়েকটি বছর আগে।

সাল তখন ১৯৯৮।যোধপুরে ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ ছবির শুটিং চলছে। সেই সময়ে একটি কৃষ্ণসার হরিণকে হত্যা করার অভিযোগ ওঠে সলমনের বিরুদ্ধে। অভিযোগের ভিত্তিতে সলমনকে গ্রেপ্তার করা হয়। বেশ কিছুদিন তিনি কারাবন্দি ছিলেন। সলমন জেলে থাকাকালীন অভিজ্ঞ আইনজীবী হিসেবে জগদীপ ধনকড়কে সেই মামলায় নিযুক্ত করেছিলেন আইনজীবী দেবানন্দ গেহলত।

সেই মামলায় জগদীপ ধনকড়ের কারণেই জেল থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন সলমন। সেই সময় একটি ছবিতে সলমন এবং ধনকড়কে একসঙ্গে দেখাও গিয়েছিল। হরিণ হত্যা মামলা এখনও চলছে। কিন্তু এর মাঝেই ধনকড় ও সলমনের সম্পর্কের কথা রটে গেল টিনসেল নগরীতে।

প্রসঙ্গত,প্রাক্তন রাজ্যপাল ১৯৯০ সালে সংসদীয় কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছেন।১৯৯২ থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত রাজস্থানের কিষাণগড়ের বিধায়ক ছিলেন।এমনকী, জয়পুরের বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতিও ছিলেন তিনি।

 

আরো পড়ুন:Jagdeep Dhankhar:বিল আটকে রাখার মূল বিষয় প্রকাশ্যে আনলেন এবার রাজ্যপাল!