অনেক সময় বয়সের আগেই আমাদের মুখে বয়সের ছাপ পড়া শুরু করে।সময়ের সাথে সাথে আমারে চোখের তলায় বলিরেখা বা রিংকেলস পড়তে শুরু করে।প্রতিদিনের অভ্যাস গুলির জন্য মুখে এই বয়সের ছাপ গুলি আরও বাড়তে পারে। চোখের নীচের বলিরেখা দেখা গেলে মুখের সার্বিক সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। অনেক সময় আমরা বাইরে থেকে বিভিন্ন রকম কেমিক্যালযুক্ত প্রোডাক্ট ক্রিম ব্যবহার করি কিন্তু এই সমস্ত জিনিস ব্যবহার না করে ব্যবহার করুন ঘরোয়া উপায় আর মনোযোগ দিন আপনার রোজকার অভ্যাস এর ওপর। দেখবেন বয়সের ছাপ থেকে কমতে শুরু করবে।আসুন আমরা জেনে নিন এই উপায় গুলি।

 

 

টমেটোর ( Tomato) মধ্যে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে। যা ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে বাধা দেয়। সময়ের সাথে সাথে আমাদের বয়সের ছাপ পড়তে থাকে তারজন্যে টমেটো আর অ্যাভোকাডো মিক্স করে মুখে লাগান এবং ২০ মিনিট পর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। সপ্তাহে চারবার এই মিশ্রণ লাগান। ধীরে ধীরে মুখে বয়সের ছাপ অনেক কমে যাবে। এই অ্যান্টি এজিং ফেসপ্যাকটি Anti aging face pack)সপ্তাহে দুবার ব্যবহার করুন।

 

 

 

অনেক সময় আমাদের সময়ের আগেই মুখে বয়সের ছাপ (Aging)পড়ে যায়।চোখের নিচে বলিরেখার সৃষ্টি হয়। রোজ রাতে ঘুমানোর আগে এক ফোঁটা অলিভ অয়েল নিয়ে গোটা মুখে ম্যাসাজ করুন। অলিভ অয়েল(Olive oil) এর মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় ত্বকের বয়স ধরে রাখে এবং ত্বক টানটান রাখে।

 

 

সময়ের সাথে সাথে মুখে বয়সের ছাপ পরতে শুরু করে। এতে লেবুর রস(Lemon ) খুবই কার্যকরী।শরীরে টক্সিক বা বিষাক্ত পদার্থ জমে যাওয়ার কারণে আমাদের বয়স্ক দেখায়। গরম জল শরীর থেকে সে সব বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিয়ে ত্বকের কোষগুলো মেরামত করে এবং কোষগুলোর নমনীয়তা বাড়িয়ে তোলে। তাই নিয়ম করে লেবু জল খাওয়া বয়সের ছাপকমাতে সাহায্য করে।

 

বয়সের ছাপ(Aging) দূর করতে স্টিম দারুন কাজ করে. মুখে স্টিম নেওয়ার একটা মূল উপকারিতা হল এটি প্রাকৃতিক এক্সফোলিয়েটর হিসেবে কাজ করে এবং ত্বকের মৃত কোষ দূর করে ভেতরের তরতাজা উজ্জ্বল ত্বক বের করে আনে। য়, এবং একসময়ে মুখে সূক্ষ্ম রেখা, বলিরেখা এবং অন্যান্য বয়সের ছাপ নিয়মিত মুখে স্টিম করা হলে তা কোমল এক্সফোলিয়েটরের মতো কাজ করে, এই পদ্ধতির প্রাকৃতিক অ্যান্টি-এজিং আপনার ত্বককে করে তোলে স্বাস্থ্যবান।

Image source -google