যে পাঁচ রাজ্যে নির্বাচন হতে চলেছে, তার মধ্যে রয়েছে সৈকত রাজ্য গোয়াও (Election In Goa)। যে গোয়ায় ক্রমে রাজনৈতিক শক্তিধর হয়ে ওঠার চেষ্টা করছে তৃণমূল (AITMC)।

ক্রমেই সেখানে মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে ঘাসফুর শিবির। পরবর্তী বারের বিধানসভা নির্বাচনে তাই গোয়ার(Goa) লড়াই তৃণমূলের কাছে প্রেস্টিজ ফাইট।

কমিশনের গোয়ার(Goa) ভোটের দিন ঘোষণার পর নির্বাচনী প্রক্রিয়া নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিলেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়। তিনি বলেন,

“জাতীয় নির্বাচন কমিশন পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা ভোটের জন্য করোনা বিধি-নিষেধ হিসাবে যেগুলি ঘোষণা করেছে, সেই সমস্ত নিয়মকেই আমরা তৃণমূলের তরফ থেকে স্বাগত জানাচ্ছি।

তবে আমার মনে হয়, শুধু মাত্র ১৫ই জানুয়ারি পর্যন্ত নয়, একে বারে ৭ মার্চ পর্যন্তই এই ধরনের করোনার বিধিনিষেধ আরোপ করা উচিৎ।

আসলে, নির্বাচন কমিশন না হয় নিজের ইচ্ছামতো একটা দিন বা তারিখ ঠিক করলেন, তাতে করোনা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিকও হল। কিন্তু তার পর যদি ফের রাজনৈতিক দলগুলি বড় করে সভা-সমাবেশ করে প্রচার শুরু করে,

তাহলে তো ফের সংক্রমণ বৃদ্ধি পেতে পারে, তাই না?” পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন আট দফা করা নিয়ে প্রথম থেকেই কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের বিরোধিতা করে এসেছে।

করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণ হিসেবে এটিকেও বেশ বড় করে দেখানো হয়েছিল। এরপর শেষ তিন দফা ভোট একসঙ্গে করারও কথা বলেছিলেন খোদ তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু তাও মানা হয়নি।