বুধবার রাতেই বুকে ব্যাথা অনুভব করেছিলেন (Anubrata Mondal) বীরভূমের তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল।
রাতেই চিকিত্সকদের পরামর্শ নেন তিনি। এরপর সকালেই অ্যাপোলো হাসপাতালে চলে আসেন।
সকাল ৮টা ৫০ নাগাদ তিনি চিনার পার্কের ফ্ল্যাট থেকে বেরিয়ে হাসপাতালের দিকে রওনা দেন।
এরপর কিছুটা হাঁটার পরেই একেবারে হুইল চেয়ারে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়।
তাঁর হার্টে কোথায় কোনও ব্লকেজ রয়েছে কি না, তাঁকে (Anubrata Mondal) হাসপাতালে ভর্তি রাখা হবে কি না তা নিয়েও নানা চর্চা শুরু হয়।
সূত্রের খবর, হাসপাতালে চিকিত্সকরা তাঁকে পরীক্ষা নিরীক্ষা করেন। এরপর তাঁর একাধিক পরীক্ষা করার জন্য চিকিত্সকরা পরামর্শ দেন।
সেই মতো তাঁর ইকো, ইসিজি, নিউক্লিয়ার স্ট্রেস টেস্ট সহ নানা ধরণের পরীক্ষা করা হয়।
প্রায় সাড়ে ৪ ঘণ্টা তাঁকে চিকিত্সকদের পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। এরপর সব রিপোর্টগুলি খতিয়ে দেখেন চিকিত্সকরা। তারপর তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
ফের গাড়িতে হাসপাতাল থেকে চিনার পার্কের বাড়িতে ফিরে যান তিনি।
এদিকে গরুপাচারকাণ্ডে অভিযুক্ত অনুব্রত মণ্ডল এর আগে বার বার সিবিআইয়ের হাজিরা এড়িয়ে গিয়েছেন।
সিবিআই দফতরে হাজিরার দিন গত ৬ই এপ্রিল তিনি গাড়ি ঘুরিয়ে চলে এসেছিলেন এসএসকেএমে।
১৬দিন তিনি হাসপাতালেই ছিলেন। সেই সময় তাঁর অন্ডকোষের সমস্যার কথা সামনে আসে।
এবার ২১শে মে পর্যন্ত সময় চেয়েছেন। তবে তার আগেই বুকে ব্যাথা অনুব্রতর।