বর্তমানে রাজনৈতিক চর্চার আর এক মূল কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে মমতা- স্ট্যালিনের গতকালের বৈঠক।এই বৈঠক নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনই কংগ্রেস এবং বিজেপি।আর সেই কটাক্ষের শিরোপায় যে বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) নাম লেখাবেন না,তা কি হয়?

বৃহস্পতিবার সাত-সকালেই নিউটাউন ইকো পার্কে প্রাতঃভ্রমণে গিয়ে এই বিষয় নিয়ে দিলীপ বাবু বলেন,২০১৯ সালের সেই ডায়লগ গুলো মনে করুন। কী বলেছিল।বিজেপি একটাও সিট পাবে না।মোদি হটাও দেশ বাঁচাও।তারপরে মোদি ৩০৩ টা সিট পেয়েছে।আমরা পশ্চিমবঙ্গে ১৮ টা সিট পেয়েছিলাম।তখন লালু, মুলায়ম, শিবসেনা অনেকের সঙ্গে ছিলেন তিনি।তারা অনেকে শহীদ হয়ে গেছে এখন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।’

একশো দিনের কাজের টাকার প্রসঙ্গ টেনে দিলীপ বলেন, দেখুন বৈঠক করে সমাধান হবে না।রাজনীতির উর্ধ্বে উঠতে হবে।সব জায়গায় যদি রাজনীতি খুঁজতে যান সব জায়গায় ভোট দেখতে যান তাহলেই দুরবস্থা হবে।যেটা হয়েছে সরকার এখন দিশেহারা।কি করবো বুঝতে পারছে না তাই মোদী হটাও।তার জন্য স্ট্যালিন-এর কাছে যেতে হবে, স্ট্যালিন তো টাকা দেবেন না।টাকা কেন্দ্র সরকার দেবে সেই টাকা সত্‍ ব্যবহার হওয়া উচিত।

তবে এদিন শুধু তৃণমূল সুপ্রিমো নন,অনুব্রত মণ্ডলের কন্যাকে দীর্ঘক্ষণ ইডির জেরা নিয়েও মুখ খোলেন দিলীপ ঘোষ।বলেন, অনেককেই সমস্যার মধ্যে পড়তে হবে যদি ডাক আসে।বহু নেতা-নেত্রী আছেন যারা এভাবে টাকা সংগ্রহ করেছেন তার উত্‍স কোথায় তাদের কাছে সদুত্তর নেই।যেরকম যেরকম জিজ্ঞাসাবাদ করবে সেরকম তথ্য সামনে আসবে।

 

আরো পড়ুন:Sukanya Mondal:বৃহস্পতিবারও ইডির দপ্তরে হাজিরা দিলেন সুকন্যা!