একেক বয়সের স্কিন কেয়ার একেক রকমের হয় যেমন, টিনেজ(skincare of teenager)। এই সময়টা সবার কাছে অনেক মধুর হলেও টিনেজারদের কিন্তু পড়াশোনা, সোশ্যাল লাইফ, ক্যারিয়ার হরমোনাল প্রবলেম ইত্যাদি ছাড়াও অনেক কিছু বজায় রাখতে হয়।

আপনার স্কিনের টি-জোনে যদি অয়েলি ফিল হয় এবং ফেইসের অন্য অংশগুলো ড্রাই ফিল হয়, তবে আপনার কম্বিনেশন স্কিন। কম্বিনেশন স্কিন হলে, অয়েলি স্কিনের জন্যে তৈরি ক্লিনজার গুলোই ব্যবহার করতে পারেন।

ঘুম থেকে উঠে এবং রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ত্বক ক্লিন করা খুবই জরুরি। নয়তো, ত্বকে জমে থাকা অয়েল, ঘাম, ময়লা কিন্তু স্কিনের ক্ষতিই করবে। সবসময় ভালো মানের ক্লেনজার ব্যবহার করবেন এবং ফেস জোরে জোরে ঘষা থেকে বিরত থাকবেন।

সব ধরনের ত্বকেই ময়েশ্চারাইজার কিন্তু মাস্ট। হোক সেটা অয়েলি বা খুব বেশি প্রবলেমেটিক স্কিন। সবসময় স্কিন টাইপ এবং প্রবলেমকে মাথায় রেখে লাইট ধরনের ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করবেন এবং যেন তা আপনার ত্বকে স্যুট করে সেদিকে খেয়াল রাখবেন।

টিনেজারদের(skincare of teenager)। ত্বক বস্নক হয়ে যাওয়া থেকে রোধ করতে

যদি সপ্তাহে একদিন ফেইস মাস্ক ব্যবহার করেন, মাস্ক শুধু স্কিন থেকে ময়লা, টক্সিনস, ইমপিউরিটিস দূরই করে না, বরং আপনার স্কিনকে ময়েশ্চারাইজডও রাখে। দোকানের কেনা মাস্কগুলো চাইলে ব্যবহার করতে পারেন। তবে, বাড়িতে বানানো ন্যাচারাল ইনগ্রিডিয়েন্টসের মাস্কগুলো টিন স্কিনের জন্য বেশি ভালো হবে। তাই, বেসন এবং হলুদ, মধু এবং লেবু, টমেটো এবং মুলতানি মাটি, চন্দন এবং মধু ইত্যাদি ইনগ্রিডিয়েন্টস মিলিয়ে মাস্ক বানিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।

 

Image source – Google