সোমবার রাজ্য বিধানসভার কক্ষের ভিতর মারামারির ঘটনায় সরকারপক্ষকে দায়ী করলেন (Subhendu Adhikary) বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী

তাঁর অভিযোগ, বিজেপি ৩০ মিনিট বিক্ষোভ দেখাবে বলে আগাম

জানানো হলেও তার আগেই বিধায়কদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েন কলকাতা পুলিশের কর্মীরা।

এমনকী পুরুষ পুলিশ বিজেপির মহিলা বিধায়কদের ওপর হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।

পালটা স্পিকার জানিয়েছেন, এদিন বিধানসভায় যা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার হিসাব করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সোমবার বিধানসভা থেকে ওয়াকআউট করে শুভেন্দু বলেন, ‘আজ পরিকল্পনা করে কলকাতা পুলিশের কর্মীদের বিধানসভা কক্ষের ভিতরে ঢোকানো হয়েছিল।

বিজেপির মুখ্য সচেতক মনোজ টিগ্গাকে ঘুসি মারে তারা। তাঁর জামা ছিঁড়ে দেয়। শালতোড়ার মহিলা বিধায়ক চন্দনা বাউড়িকে পুরুষ পুলিশকর্মীরা নিগ্রহ করেছেন।

তৃণমূল বিধায়ক শওকত মোল্লা, রহিম বক্সি ও তপন চট্টোপাধ্যায় বিজেপি বিধায়কদের ওপর আক্রমণ করেছেন।’

সোমবার বিধানসভার বাজেট অধিবেশনের শেষ দিনে শুরু থেকেই ওয়েলে নেমে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন বিজেপি বিধায়করা।

হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে লাগাতার স্লোগান দিতে থাকেন তাঁরা। এর পরই শাসকদলের বিধায়করা তাঁদের সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন বলে অভিযোগ।

এই ঘটনায় বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীসহ (Subhendu Adhikary) ৫ জন বিজেপি বিধায়ককে সাসপেন্ড করেছেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়।